মঙ্গলবার, ২৭ জুন ২০২৩, ১২:৩৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার মাদারীপুর জেলা কমিটি গঠন শশীভুশনে পৈত্রিক সম্পত্তি জোর করে দখলের পায়তার শিরোনামের প্রতিবাদ ও ব্যাখ্যা।। মাদারীপুরে তিতু মুন্সির সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে সাংবাদিকের উপর হামলা!থানায় অভিযোগ  মাদারীপুরে চারতলা নতুন ভবনের এক তলা শুভ উদ্বোধন ভূমি অফিস কতৃক আয়োজিত ভূমিসেবা সপ্তাহের শুভ উদ্বোধন। সভাপতি শামীম, সম্পাদক রনি বিক্রমপুর টঙ্গীবাড়ী প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন মহেশখালীতে শানে সাহাবা খতীব কাউন্সিলের আহবায়ক কমিটি গঠন; রাহমত উল্লাহ আহবায়ক, আজিজুর রহমান সদস্য সচিব নুরুল করিম নির্বাচন সামনে রেখে নাশকতার চেষ্টা করলে ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করা হবে’–শাজাহান খান গলাচিপায় পুকুরে চাষকৃত মাছ ধরার অভিযোগ দৈনিক ভোরের অঙ্গীকার অনলাইন নিউজ পোটাল উদ্বোধন

এবারের কোরবানির ঈদে মাদারীপুর হাঁট কাঁপাবে ধলু লালু কালু

এবারের কোরবানির ঈদে মাদারীপুর কাঁপাবে ধলু লালু কালু।। এবারের কোরবানি ঈদে মাদারীপুর জেলার  সেরা আকর্ষণ ‘‘মাদারীপুরের ধলু কালু লালু ’’ নামে ফ্রিজিয়ান জাতের প্রায় ২২মণ ওজনের ‘‘মাদারীপুরের ধলু কালুওলালু ’’র দাম ধরা হয়েছে প্রায় ১২ লক্ষ টাকা। এই বিশাল ষাঁড়৩টি গায়ের রঙ কালো সাদা লাল মিশ্রিত । ভালো দাম পাওয়া আশায় প্রায় সাড়ে ৪ বছর ধরে নিজের সন্তানের মতো লালন পালন করে আসছেন মোঃ রেজাউল ফকিরও তার পরিবারের লোকজন।
জেলার দুুধ খালী ইউনিয়নের উত্তর দুধ খালি  গ্রামের মোঃইসাহাক ফকিরের  ছেলে,রেজাউল ফকির বানিজ্যিক ভাবে গরু মোটা তাজা করণ খামারের সাথে জড়িত। তার নিজ খামারের ফ্রিজিয়ান জাতের গাভি হতে জন্ম নেওয়া এই গরু রাজকিয় ভাবে লালন পালন করেছেন বলে তাদের নাম রেখেছেন ‘‘ধলু কালু ও লালু’’ নামে গরুর মালিক রেজাউল ফকির  জানান, গরু তিনটি  দেখাশোনা করেন ২ জন লোক। তার খাবারের তালিকায় আছে প্রতিদিন প্রায় ১৫ কেজি ভেজানো ছোলা,গমের ভুসি,মিষ্টি কুমড়া এবং সবুজ কাঁচা ঘাস,ফ্যানের বাতাস ছাড়া থাকতে পারেনা ফ্রিজিয়ান জাতের এই ষাঁড়। বিদ্যুৎ না থাকলেও গরু৩টির জন্য বিকল্প ব্যবস্থাও করা হয়েছে। প্রতিদিন তিনবার করে গোসল করাতে হয়। গোসলের পর আবার শুকনা কাপড় দিয়ে শরীরের পানি মুছে ফেলতে হয় যাতে ঠান্ডা না লেগে যায়। মাত্র সাড়ে ৪ বছরেই তিনি গরুগুলো  এই উপযোগী করেছেন। তিনি আরোও বলেন,গরুগুলো  দাম ৭লক্ষ থেকে ১২ লক্ষ টাকা দাম ধরা হয়েছে তবে দাম দরে বনলে কম করে হলেও বিক্রী করে দিবেন। অনেক ক্রেতারাই ভিড় করছেন। তবে যে কেউ আসলে গরুটি দেখে পছন্দ হলে কিনে নিতে পারবেন। রেজাউল ফকির আরও বলেন, খাবারের জন্য প্রতিদিন প্রায় কয়েক হাজার টাকা ব্যয় হয়। । এই নিয়ে আমার এ পর্যন্ত কয়েক লক্ষ টাকা খরচ হয়েছে। মাদারীপুরে বিভিন্ন খামার ঘুরে দেখেছি সে অনুযায়ী আমি দাবি করতে পারি যে, এই গুরুই বর্তমানে মাদারীপুরে অঞ্চলের বড় গরু। গত বছর করোনাভাইরাসের কারনে হাট-বাজার ঠিকমত না বসায় গরুগুলো  বিক্রয় করতে পারেন নাই। ‘‘ধলু কালু লালু’’কে চলতি বছরের ঈদুল আজহার হাটে বিক্রি করবেন বলে আশা তার।
রেজাউল ফকিরের  স্ত্রী বলেন,আমার স্বামী অনেক সৌখিন মানুষ।নিজের সন্তানের মতো করে গরুগুলো  লালন-পালন করেছেন।গরুগুলো  আমাদের কাছে খুবই আপন হয়ে গেছে।তাদের  বিক্রি করলে খুব কষ্ট লাগবে।কিন্তু বিক্রি তো করতেই হবে। সে ক্ষেত্রে যদি ভালো দাম পাই তা হলে কষ্ট কিছুটা কমবে।
রেজাউল ফকিরের  ছোট ভাই বলেন,এই গরুটিকে গোসল করাতে গিয়ে কষ্ট হয়নি।তার চরিত্র ছিল একেবারে শান্ত।তাকে বিক্রি করলেও বড় কষ্ট লাগবে।কিন্তু সারা জীবনত রাখা যাবেনা বিক্রি করতেই হবে।চাইলে এই নিউজ থেকে নাম্বার সংগ্রহ করে গরু তিনটি কিনে নিতে পারেন ০১৭২৮২২২৮৭৬/০১৩০০০৯১৯৭৬/মোবাইল নাম্বার



ফেসবুক
ব্রেকিং নিউজ