দুর্জয় আব্বাস। জমে উঠছে মাদারীপুরে ঈদের কেনাকাটা। সকাল থেকে ক্রেতাদের ভিড় ছিল মাদারীপুর পুরান বজারের সব গুলো মার্কেট সহ চরমুগুুুুুুু কালির বাজার শ্রীনদি রাজৈর টেকের হাট সিবচর ভুরঘাট কালকিনিসহ সব শপিংমলে। কেনাকাটও ছিল বেশি। ঈদ ঘনিয়ে আসায় ছুটির দিনগুলোতে ঈদের কেনাকাটা সেরে রাখতে চান ক্রেতারা।
মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতরের বাকি দুই সপ্তাহের কম । তাইতো মাদারীপুরের শপিংমল, মার্কেট, ফুটপাতসহ সবখানে ক্রেতা বিক্রেতাদের ব্যাপক উপস্থিতি। জমে উঠেছে কেনাকাটা।
করোনা মহামারির ধকল কাটিয়ে দুই বছর পর এবারই প্রথম ঈদের কেনাকাটায় ফিরে এসেছে স্বাভাবিক পরিবেশ। কয়েকটি শপিংমল ও মার্কেট ঘুরে দেখা যায়, কেনাকাটায় ব্যস্ত সময় পার করছেন মাদারীপুর বাসী।
বাহারি কারুকাজ, হাতের নকশা, ব্লক, নানা রঙের কাপড়ে রঙের ছাপসহ বিভিন্ন রঙিন নতুন পোশাকে সেজেছে বিপণী বিতানগুলো। এসেছে নতুন নতুন কালেকশন কাচা বাদাম ও পুস্পা ড্রেস। গরমকে প্রাধান্য দিয়ে ডিজাইনে আনা হয়েছে নতুনত্ব ।আর বেশিরভাগ পোশাকই রাখা হয়েছে সুতি কাপড়।
মেয়েদের শাড়ি, থ্রি-পিস, ছালোয়ার-কামিজ এবং রং ও ডিজাইন মিলিয়ে ওড়নাসহ অন্যান্য সামগ্রী কিনছেন নারীরা। বাধ যাচ্ছে না পছন্দের গহনা ও প্রসাধনীও। ছোটদের কেনা কাটাকে প্রাধান্য দিচ্ছেন অভিভাবকরা।
সরকারি ছুটির দিনে ক্রেতাদের ভীড় একটু বেশী হয়। ঈদ ঘনিয়ে আসালে ক্রেতাদের ভিড় আরো বাড়বে, বিক্রিও ভালো হবে, প্রত্যাশা বিক্রেতাদের।
সবকিছু স্বাভাবিক থাকলে গেল দু’বছরের করোনার ক্ষতি পুষিয়ে উঠতে পারবেন ব্যবসায়ীরা এমনটাই আশা তাদের।বিভিন্ন ক্রেতাদের সাথে কথা বলে জানাযায় এবারে ঈদের মার্কেটগুলোতে পোশাক-আশাকের দাম বেশি তবে তারপরও সহ আত্মীয়-স্বজনদের জন্য ঈদের মার্কেট করতে পারতেছি আলহামদুলিল্লাহ ঈদ আসলে স্বাভাবিকের চাইতে দাম একটু বেশি থাকে সেটা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।।