এইস এম সোহেল
বরিশালে ভ্রাম্যমাণ আদালত,বার বার অভিজান চালিয়ে ও কোন মতেই থামানো যাচ্ছে না অবৈধ হলুদ অটো ও রিক্সা তৈরি যার প্রভাব পড়ছে বরিশাল সিটির রাস্তা ও হাইওয়েতে। এই কারনেই বরিশালে সকাল সন্ধ্যা জ্যাম লেগেই থাকে শহরের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট গুলোতে।এছাড়াও ভালো ব্রেকিং সিস্টেম না থাকার কারনে প্রতিনিয়তই ঘটছে দুর্ঘটনা, বেপরোয়াভাবে রাস্তায় অটো ও অটো রিক্সা চালকরা ভারা নিচ্ছে অতিরিক্ত । এবিষয়ে একজন যাত্রী জানায় আগে নতুল্লাবাদ থেকে লঞ্চঘাট যেতাম পনেরো টাকায় সেখানে এখন তাদেরকে ভাড়া দিতে হচ্ছে ২০ থেকে ৩০ টাকা , এবিষয়ে রাস্তায় সাংবাদিকরা একজন আটো চালকে জিজ্ঞাসা বাদ করলে অটোচালক জানায় রাস্তায় অতিরিক্ত অটো হওয়ার কারণে যাত্রী পাই না যার কারণে যাত্রীদের কাছ থেকে নিতে হচ্ছে অতিরিক্ত ভাড়া । এদিকে খোজ নিয়ে যানা গেছে একজন অটোর মালিকের রয়ছে ৫ থেকে ১০ অটো ও অটোরিকশা। এদিকে রাস্তায় ট্রাফিক পুলিশরা ৩-৪ জন একসাথে কাজ করেও সামাল দিতে পারছি না এই অটোও অটো রিক্সা যার কারণে ট্রাফিক জ্যামের ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে সাধারণ জনগণকে। এছাড়াও অতিরিক্ত আকারে হার্ন বাজানোর কারণে হচ্ছে শব্দ দূষণ। এবং লোডশেডিং এর অন্যতম কারণ ও এই হলুদ অটো অটোরিক্সা।