ডেস্ক রিপোর্টঃ
বরিশালের বানারীপাড়ায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে পার্বত্য শান্তি চুক্তির ২৫ তম বর্ষপূর্তির রজতজয়ন্তী উদযাপন করা হয়েছে। শুক্রবার বেলা ১১টায় দিবসটি উপলক্ষে উপজেলা আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয় থেকে দলীয় নেতা-কর্মী ও সমর্থকসহ নানা শ্রেণী-পেশার প্রায় ১০ সহস্রাধিক নারী-পুরুষের অংশ গ্রহণে বিশাল একটি আনন্দ র্যালি বের হয়ে পৌর শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে বাস স্ট্যান্ডে গিয়ে শেষ হয়।
সেখানে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তৃতা করেন, বরিশাল-২ আসনের সংসদ সদস্য মো. শাহে আলম। তিনি এসময় পার্বত্য শান্তি চুক্তির মাধ্যমে অশান্ত পার্বত্য অঞ্চলে শান্তি প্রতিষ্ঠায় অবদান রাখায় বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তৎকালীণ চিফ হুইপ এবং বর্তমানে মন্ত্রী পদ মর্যাদায় পার্বত্য শান্তি চুক্তি বাস্তবায়ন ও পরীবিক্ষণ কমিটির আহবায়ক আলহাজ্ব আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহ এমপির প্রতি অনিঃশেষ কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
এর আগে র্যালির প্রাক্কালে দলীয় কার্যালয়ে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান গোলাম ফারুকের সভাপতিত্বে বক্তৃতা করেন বরিশাল-২ আসনের আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা এ্যাডভোকেট তালুকদার মো. ইউনুস। উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মাওলাদ হোসেন সানার সঞ্চালনায় এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বরিশাল-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মনিরুল ইসলাম মনি, বরিশাল জেলা আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক ও বানারীপাড়া পৌর মেয়র এ্যাড. সুভাষ চন্দ্র শীল,উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম সালেহ মঞ্জু মোল্লা,বর্তমান কমিটির সহ-সভাপতি খিজির সরদার ও আক্তার হোসেন মোল্লা,যুগ্ম সম্পাদক সুব্রত লাল কুন্ডু,অধ্যাপক জাকির হোসেন ও অধ্যাপক আশরাফুল হাসান সুমন, সাংগঠনিক সম্পাদক মামুন-উর-রশিদ স্বপন,জাকির হোসেন সরদার ও নুরুল হুদা,ইউপি চেয়ারম্যান আ. জলিল ঘরামী,শহিদুল ইসলাম, সৈয়দ মজিবুল ইসলাম টুকু,সাইফুৃল ইসলাম শান্ত ও মাষ্টার সিদ্দিকুর রহমান,সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আ. মন্নান মৃধা,ওমর ফারুক ও আবুল কালাম আজাদ,উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক এটিএম মোস্তফা সরদার,পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ শহিদুল ইসলাম,যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রাহাদ সুমন প্রমুখ।
এছাড়াও আনন্দ র্যালিতে উপজেলা ও পৌর আওয়ামী লীগ এবং এর অঙ্গ সহযোগী সংগঠন ও বিভিন্ন ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড’র নেতাকর্মীসহ নানা শ্রেণী পেশার কয়েক হাজার নারী-পুরুষ অংশ গ্রহন করেন।