অতিথি প্রতিবেদক নজরুল ইসলাম আলীম //
বাকেরগঞ্জে আন্তঃজেলা মফলু দিনের পর দিন বেপরোয়া হওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। তার বিরুদ্ধে জবর-দখলের অভিযোগ পাওয়া গেছে। অভিযোগ সূত্রে জানা যায় যে,উপজেলার ১৩ নং পাদ্রীশিবপুর ইউনিয়নের আড়াইবেকী নিবাসী মৃত মধু হাওলাদারের পুত্র মোঃ মফলু হাওলাদার ও মোঃ হারুন হাওলাদার একই সাকিনের মৃত আলতাফ হাওলাদারের পুত্রের রেকর্ডিয় সম্পত্তিতে জোরপূর্বক ভাবে অনধিকার ভাবে প্রবেশ করিয়া একটি অবৈধ টিনশেড ঘর উত্তোলন করিলে তাতে দিনমজুর মিলন বাধা দিলে গত ২৩ শে মার্চ
মফলু ও তার ভাই হারুন হাওলাদার জোরপূর্বক ভাবে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র সহকারে খুন-জখমের হুমকি প্রদর্শন করিলে তিনি নিরুপায় হয়ে বাকেরগঞ্জ থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। এরপূর্বে ডাকাত মফলু ও তার ভাই হারুন হাওলাদার একই কাজ করিলে দিনমজুর মিলন হাওলাদার বাকেরগঞ্জ থানায় লিখিত আর একটি অভিযোগ দায়ের করিলে তার ফলাফল অন্তঃসারশূন্য।এমনকি দিনমজুর মিলন জানান তিনি ইতিপূর্বে তার জমি ফেরত চেয়ে পাদ্রীশিবপুর ইউনিয়ন পরিষদে লিখিত অভিযোগ দায়ের করলে তাহাতে ডাকাত মফলু ও তার ভাই হারুন হাওলাদারকে জমা জমির প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সহকারে ইউনিয়ন পরিষদ নোটিশ প্রদান করিলে তিনি তা তোয়াক্কা না করে প্রত্যাখ্যান করে বরং উল্টো তাকে বিভিন্নভাবে খুন-জখমের হুমকি দিয়া আসিতেছেন বলে অভিযোগ করে জানান।ভুক্তভোগী মিলন আরো জানান,তাহার রেকর্ডীয় সম্পত্তিতে মফলু ও তার ভাই হারুন হাওলাদারের অবৈধ টিনশেডের ঘরটি সরিয়ে নিবে বাকেরগঞ্জ থানায় সাক্ষী স্থানীয় ইউপি সদস্য মিজানুর রহমান মোতালেব, মোঃ আবুল কালাম, এ বি এম শহীদুল ইসলাম পান্না, মোঃ হারুন হাওলাদার উপস্থিতিতে অঙ্গীকারনামা স্বাক্ষর প্রদান করিয়া থানা থেকে ছাড়া পেয়ে এখনো পর্যন্ত ঘরনা সরিয়ে বরং উল্টো হতভাগা মিলনকে প্রতিনিয়ত ডাকাতদের ব্যবহৃত বগি দা দিয়ে খুন-জখমের হুমকি দিয়া আসিতেছেন বলে জানান। ভুক্তভোগী মিলন ভিডিও সাক্ষাৎকারে আরো জানান, মফলুর নেতৃত্বে ১৫/২০ জনের একটি সংঘবদ্ধ ডাকাতদল আছে যাদের দ্বারা ভুক্তভোগী মিলন যেকোনো সময় খুন-জখমের আশঙ্কায় শঙ্কিত। তাই তিনি বিষয়টি র্যাব,ডিবি, পুলিশ সহ সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের নিকট তার নিরাপত্তার দাবি জানান।