অনলাইন ডেস্কঃ
ইউনিয়নের ইউপি চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন ছোটনও ছিলেন বলেও জানান তিনি।
তবে লঞ্চের বেশ কয়েকজন যাত্রীর অভিযোগ, ওই লঞ্চের স্টাফ ও কেরানি এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত রয়েছে। লঞ্চের কেবিন স্টাফ ও কেরানি প্রায়ই যাত্রী হয়রানি করছে বলেও অভিযোগ করেন। যদিও পরিচালক বলছে, লঞ্চের কোনো স্টাফ কিংবা কেরানী যাত্রী হয়রানি করলে তা খতিয়ে দেখে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিবে।
তবে এ বিষয়ে জানতে চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন ছোটনকে ফোন করা হলে তিনি একটি মিটিংয়ে আছেন বলে জৈনিক এক ব্যক্তি ফোনটি রিসিভ করে জানান।
এ বিষয়ে কোতোয়ালি থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মহিন জানান, ঘটনাটির কিছুটা তিনি উপলব্ধি করতে পেরেছেন। ঘটনাটির তদন্ত চলমান রয়েছে।